AIDS সম্পর্কে জানা-অজানা তথ্য

Human immunodeficiency virus বা HIV নামক ভাইরাস এই রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী। HIV এমনই ভয়ংকর জাতের ভাইরাস যে এ ভাইরাস মানুষের শরীরে অনুপ্রবেশ করার পর তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়। ফলে HIV আক্রান্ত রোগী যে কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হতে পারে এবং যা তাকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।

ক্যানসার প্রতিরোধে খাদ্যাভ্যাস

সংযমী খাদ্যাভ্যাস সুস্থ, সুন্দর, উপভোগ্য জীবনের প্রধান অনুঘটক। গবেষণায় জানা যায়, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রায় ৭০ শতাংশ ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব। ক্যানসার নিয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণা আমাদের সামনে এমন কিছু খাবারের তালিকা উপস্থাপন করেছে, যেগুলো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। আবার কিছু খাবার আছে যেগুলো ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

দ্যা ‘ফাইভ আওয়ার রুল’

লেখক টমাস করলি প্রায় পাঁচ বছর ধরে ধনীদের চালচিত্র বুঝতে কাজ করেছেন। বহু ধনীর বিষয়ে গবেষণা করেছেন। জীবনের কোন অভ্যাস তাঁদের এমন সাফল্য এনে দিয়েছে, এটা জানতে প্রায় ১৭৭ জন ধনীর সারা দিনের জীবনযাপন দেখেছেন করলি। এসব ধনীর মধ্যে রয়েছেন বিল গেটস, ইলন মাস্ক, ড্যান গিলবার্ট, মার্ক কুবানের মতো ধনীরা। এ বিষয়ে করলির বিখ্যাত বই ‘রিচ হ্যাভিটস: দ্য ডেইলি সাকসেস হ্যাবিটস অব ওয়েলদি ইনডিভিজুয়্যাল’। গবেষণা শেষে করলি যে উপসংহারে এসেছেন তা হলো, ধনীরা টিভি খুব কম দেখেন। বেশির ভাগই দিনের একটা বড় সময় বই পড়েন। এমনটা দেখেছেন লেখক মাইকেল সিমন্সও। অনেক ধনী ইচ্ছে করেই শেখার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা আলাদা করে রাখেন, যাকে লেখক মাইকেল সিমন্স সাফল্যের অন্যতম চাবিকাঠি বলে মনে করেন। সিমন্স দেখেছেন ধনীরা দিনে অন্তত পাঁচটি ঘণ্টা এমন কাজে ব্যয় করেন, যা তাঁদের অন্যদের থেকে আলাদা করে। যাকে তিনি ‘পাঁচ ঘণ্টা নিয়মের’ বলে অভিহিত করেছেন। এই পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে রয়েছে বই পড়া, চিন্তা করা, নিজের কাজের বিশ্লেষণ করা।

চাকরির সাক্ষাৎকারের করণীয়

এ দেশে একটি চাকরিকে প্রায় সময়ই সোনার হরিণের সঙ্গে তুলনা করা হয়। বাস্তব জীবনে সত্যি সত্যি সোনার হরিণের খোঁজ কেউ পায়নি। কিন্তু সোনার হরিণরূপী চাকরির নাগাল পাওয়া যায়। তবে চাকরি পাওয়ার আগে বেশ কিছু ধাপ পেরিয়ে আসতে হয়। এর মধ্যে প্রধানতম হলো ইন্টারভিউ বা সাক্ষাৎকার।

ম্যাকডোনাল্ডের রেমন্ড ক্রোকের গল্প

হ্যামবার্গারের জন্য একটা বিশ্ববিদ্যালয়, এমন অদ্ভুত কথা কোনো দিন শুনেছেন? কিন্তু ১৯৬১ সালে এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন ম্যাকডোনাল্ড-রেস্টুরেন্টের মালিক রেমন্ড আলবার্ট ক্রোক। শুধু হ্যামবার্গার বানানোর জন্যই একটা বিশ্ববিদ্যালয়। না হয় বার্গার খুবই ব্যবসাসফল একটি খাবার, তাই বলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বসে এটা নিয়ে শিখতে হবে?

স্টার্টআপ বিনিয়োগকারীরা কী চান?

আমরা দেখেছি যে একটা স্টার্টআপ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ বা এসএমইর তুলনায় আরও অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এবং বেশি বিনিয়োগের ব্যাপার। তারপরও কেন বিনিয়োগকারীরা স্টার্টআপে বিনিয়োগ করে? যেকোনো স্টার্টআপে বিনিয়োগ করা পুরোটাই একটি ঝুঁকি বণ্টনের খেলা। একজন স্টার্টআপ বিনিয়োগকারী তাঁর পুরো মূলধনের খুব অল্প পরিমাণ টাকা একটি স্টার্টআপে বিনিয়োগ করেন। কিন্তু একসঙ্গে ১০টি ভিন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেন। কেন? কারণ, তাঁরা জানেন, টাকাটা আসলে কখনো লাভসমেত ফেরত না–ও আসতে পারে। তাঁরা ধরেই নেন, তাঁদের বিনিয়োগের সাতটি কোম্পানি ব্যর্থ হবে, তবে আশা করেন, যে তিনটি কোম্পানি সফল হবে, তারা অন্য সাতটির খরচ পুষিয়ে দেবে। স্টার্টআপ বিনিয়োগকারীরা স্কেল করতে পারেন, এ রকম কোম্পানিতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।

Back To Top